Dhaka ১২:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
বিড়ালের রহস্যজনক আচরণ: কেন মৃ-ত প্রাণী বাড়িতে নিয়ে আসে? ভারতে মন্দিরের সেবায়েতকে পিটিয়ে হত্যা: অভিযুক্ত আটক খেজুরে কী আছে, যা বিষ আর জাদুকেও দূরে রাখে? মৌলভীবাজারে রেললাইনে হাঁটতে গিয়ে প্রাণ হারালেন এক যুবক প্রতিদিন মাথাব্যথা কেন হচ্ছে? লুকিয়ে আছে কোন বিপদ? বাইতুল মুকাদ্দাস: ইসলামের প্রথম কিবলা ও রহস্যময় ঐতিহ্য গাইবান্ধায় মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাকিং চক্রের দুই সদস্য আটক, উদ্ধার ১৬৪৯ সিম ও নগদ অর্থ নরসিংদীতে গণ অধিকার পরিষদের ঈদ পুনর্মিলনী: ঐক্যের ডাক নেতাদের ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের ঢল, প্রাণ ফিরে পেল মৌলভীবাজারের পর্যটন স্পটগুলো একজন দাস থেকে জান্নাতের ঘোষক:হজরত বেলাল (রাঃ)-এর অবিস্মরণীয় জীবন
নোটিশঃ
প্রিয়" পাঠকগণ", "শুভাকাঙ্ক্ষী" ও প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে জানানো যাচ্ছে:- কিছুদিন যাবত কিছু প্রতারক চক্র দৈনিক ক্রাইম তালাশ এর নাম ব্যবহার করে প্রতিনিধি নিয়োগ ও বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। তার সাথে একটি সক্রিয় চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন গ্রুপ বিভিন্ন ভাবে "দৈনিক ক্রাইম তালাশ"কে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মনে রাখবেন "দৈনিক ক্রাইম তালাশ" এর অফিসিয়াল পেজ বা নিম্নের দুটি নাম্বার ব্যাতিত কোন রকম লেনদেনে জড়াবেন না। মোবাইল: 01867329107 হটলাইন: 01935355252

হরতাল অবরোধ তাল বাহানা,ড্রেন চলে যাচ্ছে ব্যবসায়ীদের দখলে

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৫:৫২:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩
  • ১৫৯ Time View

বাদল আহমেদ,নবিগঞ্জ:যাই রান্না করেন, যদি স্বাদ পরিপুর্ন চান, পেঁয়াজ ছাড়া যেনো স্বাদই অপরিপুর্ন। আর যদি সেই পেয়াজ বাসায় নিয়ে আসতে বাহানা করেন,তাহলে তো সেই পরিবার কর্তার আর রক্ষা নেই! বাজারে প্রচুর মজুদ থাকার পর হরতাল অবরোধ বাহানা দিয়ে প্রতিদিন খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষের পকেট থেকে হাতিয়ে নিচ্ছেন কোটি কোটি টাকা। প্রতিদিন শুধু পেয়াজ নয় এমন কোনো নিত্যপ্রয়োজনী জিনিষ নেই যা প্রতিদিন ১০/ থেকে ৩৫/৪০ টাকা পর্যন্ত দাম বাড়ে না। এদিকে সাধারন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা বলেন হরতাল অবরোধ এটা একটা বাহানা, এমন কোনো ডিলার নেই এমন কোনো বড় ব্যবসায়ী নেই আপনারা তার গুদাম চেক করলেই বুঝতে পারবেন দাম কেন বাড়ে। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা আরও জানান আমরা এই দেশে বসবাস করি। তিন চারদিন হরতাল অবরোধ হলে মজুদ নেই অজুহাত দেখিয়ে প্রতিটা মানুষের পকেট শুন্য করে দেই। উনি এটা ও বলেন হরতাল অবরোধ হতেই পারে, তাই বলে কি ব্যবসায়ী ও স্থানীয় প্রতিনিধিদের কাছে আমরা সাধারন মানুষ জিম্মি হয়ে থাকবো, আরেকজন ব্যবসায়ী নাম না বলা শর্তে উনি জানান, হরতাল অবরোধ সবই সরকার নেতারা জানেন, আর তার সুযোগেই নেতারা ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মোটা অংকের সংখ্যার বিনিময়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করে দিচ্ছেন। আর এটার ভাগ চামচা থেকে আমলা কামলা ও পাচ্ছে। ওই তো একদিকে সরকার সবকিছুর দাম দর ঠিক টাক করে দিলে ও ডিলার ব্যবসায়ীরা এটা মানতে নারাজ, তাহলে এই ব্যবসায়ীদের ক্ষমতার উৎস কি? যে সরকার এর আদেশ অমান্য করছে। এদিকে স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করছেন, বাজারে গিয়ে পরে যাই আরও মহাবিপদে একদিকে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনী জিনিষের যা দাম, মাছ তো অনেক দিন হয় চোখে দেখি নাই, যাই হোক এটার ভাগ্যের লিখন, কিন্তু বাজারের যে অবস্থা মানুষ চলাচলের জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্তা করে দিয়েছে সরকার কিন্তু স্থানীয় ব্যবসায়ীরা এই ড্রেন দখল করে নিয়েছে, এটা দেখার যেনো কেউ নেই, আমরা সাধারন মানুষ কিছু বলতে গেলে এসব ব্যবসায়ীরা আমাদের সাথে দুর্ব্যবহার করে। সবদিকেই ধুকে ধুকে মার খাচ্ছি আমরা সাধারন মানুষ।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

বিড়ালের রহস্যজনক আচরণ: কেন মৃ-ত প্রাণী বাড়িতে নিয়ে আসে?

হরতাল অবরোধ তাল বাহানা,ড্রেন চলে যাচ্ছে ব্যবসায়ীদের দখলে

Update Time : ০৫:৫২:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩

বাদল আহমেদ,নবিগঞ্জ:যাই রান্না করেন, যদি স্বাদ পরিপুর্ন চান, পেঁয়াজ ছাড়া যেনো স্বাদই অপরিপুর্ন। আর যদি সেই পেয়াজ বাসায় নিয়ে আসতে বাহানা করেন,তাহলে তো সেই পরিবার কর্তার আর রক্ষা নেই! বাজারে প্রচুর মজুদ থাকার পর হরতাল অবরোধ বাহানা দিয়ে প্রতিদিন খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষের পকেট থেকে হাতিয়ে নিচ্ছেন কোটি কোটি টাকা। প্রতিদিন শুধু পেয়াজ নয় এমন কোনো নিত্যপ্রয়োজনী জিনিষ নেই যা প্রতিদিন ১০/ থেকে ৩৫/৪০ টাকা পর্যন্ত দাম বাড়ে না। এদিকে সাধারন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা বলেন হরতাল অবরোধ এটা একটা বাহানা, এমন কোনো ডিলার নেই এমন কোনো বড় ব্যবসায়ী নেই আপনারা তার গুদাম চেক করলেই বুঝতে পারবেন দাম কেন বাড়ে। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা আরও জানান আমরা এই দেশে বসবাস করি। তিন চারদিন হরতাল অবরোধ হলে মজুদ নেই অজুহাত দেখিয়ে প্রতিটা মানুষের পকেট শুন্য করে দেই। উনি এটা ও বলেন হরতাল অবরোধ হতেই পারে, তাই বলে কি ব্যবসায়ী ও স্থানীয় প্রতিনিধিদের কাছে আমরা সাধারন মানুষ জিম্মি হয়ে থাকবো, আরেকজন ব্যবসায়ী নাম না বলা শর্তে উনি জানান, হরতাল অবরোধ সবই সরকার নেতারা জানেন, আর তার সুযোগেই নেতারা ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মোটা অংকের সংখ্যার বিনিময়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করে দিচ্ছেন। আর এটার ভাগ চামচা থেকে আমলা কামলা ও পাচ্ছে। ওই তো একদিকে সরকার সবকিছুর দাম দর ঠিক টাক করে দিলে ও ডিলার ব্যবসায়ীরা এটা মানতে নারাজ, তাহলে এই ব্যবসায়ীদের ক্ষমতার উৎস কি? যে সরকার এর আদেশ অমান্য করছে। এদিকে স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করছেন, বাজারে গিয়ে পরে যাই আরও মহাবিপদে একদিকে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনী জিনিষের যা দাম, মাছ তো অনেক দিন হয় চোখে দেখি নাই, যাই হোক এটার ভাগ্যের লিখন, কিন্তু বাজারের যে অবস্থা মানুষ চলাচলের জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্তা করে দিয়েছে সরকার কিন্তু স্থানীয় ব্যবসায়ীরা এই ড্রেন দখল করে নিয়েছে, এটা দেখার যেনো কেউ নেই, আমরা সাধারন মানুষ কিছু বলতে গেলে এসব ব্যবসায়ীরা আমাদের সাথে দুর্ব্যবহার করে। সবদিকেই ধুকে ধুকে মার খাচ্ছি আমরা সাধারন মানুষ।